রাবেয়া তার গ্রামের একটি স্কুলে পড়াশোনা করে যেটি একটি সুপরিকল্পিত এনজিও দ্বারা পরিচালিত হয়। শিক্ষা কার্যক্রম ছাড়াও বাংলাদেশের উন্নয়নে সংস্থাটি ১৯৭২ সাল থেকে কাজ করে আসছে।
অষ্টম শ্রেণি পাস আজাদ তার বেকার জীবন নিয়ে সবসময় হতাশাগ্রস্ত ছিল। একদিন মায়ের পরামর্শে স্থানীয় এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে 'ফ্লেক্সিলোড' ব্যবসা চালু করে। ব্যবসা শুরুর পর গ্রাম এলাকায় সে দারুণভাবে সাড়া পায়। আজ সে স্বাবলম্বী।
রফিক সাহেব একটি উন্নয়ন সংস্থায় চাকরি করেন। সংস্থাটি দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সুখ্যাতি অর্জন করেছে। বিশ্বের জন্য দারিদ্র্য বিমোচনের নতুন কৌশল শিখিয়ে দিয়েছে। এর ফলে সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়েছে।
Read more